মানবতার হাত বাড়িয়ে এগিয়ে আসুন-সৈয়দ নুরুর রহমান পিএনপি, এপেক্স বাংলাদেশ
মানবতার হাত বাড়িয়ে
এগিয়ে আসুন
দেশের এই চরম সংকটকালীন সময়ে শ্রমজীবী অসহায় গরীব মানুষের সহায়তায় ১০/১৫ দিন চলার মত চাল, ডাল, তেল, লবন, আলুসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রী কিনে তাদের পাশে দাড়ান। নুন্যতম একজনের পাশে দাড়ান। একটি পরিবার বেঁচে যাবে। আপনার আশেপাশে এরকম অনেক পরিবার আছে যাদের ঘরে চুলা জ্বলবে না। যারা ক্ষুধার জ্বালা নিয়ে আপনার কাছে আসবে না। আপনাকেই এগিয়ে যেতে হবে তাদের কাছে। আমরা কাজ করছি।
এপেক্স ক্লাব অব কুমিল্লার উদ্যােগে এ রকম অসহায় কিছু পরিবারের পাশে দাড়ানোর কর্মসূচি হাতে নেয়া হয়েছে।
ব্যক্তি কিংবা সাংগঠনিক যে কোন পর্যায়ে হউক না কেন আপনার আশেপাশে মানবতার সহায়তায়এগিয়ে আসার আহ্বান জানাই। শুধু নিজ পরিবারের সদস্যদের সুরক্ষা নয়, আসুন সমাজের পিছিয়ে পড়া মানুষের বেঁচে থাকার প্রচেষ্টায় অংশীদার হই।
আমাদের এই ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কর্মপ্রচেষ্টার মধ্য দিয়েই হয়তো আমরা এ চরম সংকট সম্মিলিত প্রচেষ্টায় মোকাবেলা করতে পারব
আহবানে-
সৈয়দ নুরুর রহমান
পিএনপি, এপেক্স বাংলাদেশ
এপেক্স কী এবং কেন?
July 12, 2023
0
প্রফেসর মোঃ কুদরত-ই খুদা লাইফ গভর্ণর ও অতীত জাতীয় সভাপতি অন্ন, বস্ত্র, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বাসস্থান-মানুষের রয়েছে এ পাঁচটি মৌলিক চাহিদা পূরণের প্রাথমিক দায়িত্ব সরকারের উন্নয়নশীল […]
এপেক্স ক্লাব একটি অরাজনৈতিক ও অসাম্প্রদায়িক আন্তর্জাতিক সেবা সংগঠন।
May 2, 2023
0
এপেক্স ক্লাব একটি অরাজনৈতিক ও অসাম্প্রদায়িক আন্তর্জাতিক সেবা সংগঠন। সমাজকে নিঃস্বার্থ সেবাদান, আদর্শ নাগরিক হওয়া, দেশে বিদেশে সমবয়সী যুব সমাজের মধ্যে বন্ধুত্ব স্থাপন কওে উন্নততর […]
এপেক্স কেন করবেন?
April 12, 2023
0
বাংলাদেশে এপেক্স বাংলাদেশে এপেক্স ক্লাবের বার্তাবহনকারী প্রকৌশলী মোহাম্মদ সুলেমান খান। বাংলাদেশে এপেক্স রশ্মির প্রথম বিচ্ছুরণ ঘটে ১৯৬১ সালে। ঐ বছরের ১৯ জুলাই ঢাকায় প্রতিষ্ঠিত হয় […]
৫ই সেপ্টেম্বর Tree plantation Lets make a better Planet ( one lac {এক লাখ}tree plantation campaign) প্রচারণা প্রোগ্রাম
September 4, 2020
0
আগামি শনিবার, ৫ই সেপ্টেম্বর রাত সাড়ে ৮টায় Tree plantation Lets make a better Planet ( one lac {এক লাখ}tree plantation campaign) প্রচারণা প্রোগ্রামটি লাইভ করা […]
এপেক্স বাংলাদেশের জাতীয় সভাপতির জরুরী বার্তা
April 8, 2020
0
আসসালামু আলাইকুম। করোনা ভাইরাস এর এই ক্রান্তিলগ্নে আমাদের এই দেশ সত্যিকারের এক মহাবিপর্যয়ের মুখোমুখি। করোনা যতটা সমস্যাসঙ্কুল, আমরা এই দেশের মানুষগুলো এটাকে আরো বেশি জটিল […]
মহামারী মোকাবেলায় সেবা প্রদানের দিকনির্দেশনা দিলেন এপেক্স বাংলাদেশ এর প্রেসিডেন্ট নিজাম উদ্দিন পিন্টু
আন্তর্জাতিক সেচ্ছাসেবী সংগঠন “এপেক্স ক্লাব অব বাংলাদেশ ”
এই ক্লাব প্রধানত “সেবা” “সিটিজেনশিপ” ও “ফেলোশিপ” তিনটি লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে থাকে। বর্তমানে আন্তর্জাতিক স্বীকৃত মহামারী করোনা ভাইরাসের হাত থেকে জনগণকে রক্ষা করতে এপেক্স বাংলাদেশ এর আওতাধীন ১৪০ টি ক্লাবের সদস্যদের সেবা পরিচালনার দিকনির্দেশনা দিলেন এপেক্স বাংলাদেশ এর ন্যাশনাল প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক নিজাম উদ্দিন পিন্টু
আর্ন্তজাতিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এপেক্স বাংলাদেশ এর ১৪০টি ( চার্টাড-আনচাটার্ড) ক্লাবের এপেক্সিয়ানদের সেবা প্রদান বিষয়ক কিছু কথাঃ
বাংলাদেশ আজ করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে বিপর্যয়ের মুখে।এই বিপর্যয়ের মেয়াদ আরো ১মাস হতে কয়েক মাস হতে পারে। আমরা অনেকেই করোনার ভয়াবহতা আচঁ করতে বা কল্পনাও করতে পারছিনা। সরকারি সিদ্ধান্তে হোম কোয়ারান্টাইন বা স্বেচ্ছায় গৃহবন্দি বা জনবিচ্ছিন্ন থাকার অনুরোধ পাত্তা দিচ্ছেনা। এ অবস্থায় ক্লাবগুলো ব্যাপক সচেতনতা ও খাদ্য বিতরণ কার্যক্রম শুরু করেছে। এপেক্সিয়ানদের প্রতি অনুরোধ হুলুস্থুল না করে ধীরে সুস্থে বিলি করতে হবে। খেয়াল করতে হবে যারা লাইনে এসে দাঁড়ায় যেমন ভিক্ষুক, রিকসাওয়ালা;এরা মোটামুটি চালু এজন্য একাধিকবার আদায় করতে পারে, সরকারি বা বেসরকারি তালিকায় বারবার নাম থাকে কিন্তু অনেক মানুষ আছে যারা মুখ ফুটে বলতে পারেনা, ঘরে পুরুষ মানুষ না থাকায়, শারীরিক সমস্যা বা বার্ধক্যের কারণে ঘর থেকে বাহিরে বা দূরে আসতে পারেনা কিন্তু খুব কষ্টে আছে এপেক্সিয়ানরা যেন তাদের খুঁজে এগুলো পৌঁছাতে পারে। এই ক্রাইসিস শুধু হতদরিদ্রদের জন্য নয় কিছুটা নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবার বা পাশের বাড়ির পরিবারটিও হতে পারে। তাদের পাশে সহায়তা নিয়ে দাড়াতে হবে।
এছাড়াও সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে অনেকেরই টাকা আছে কিন্তু লোকবল নেই এই কঠিন সময়ে বয়স্ক হওয়ায় বা ভয়ে বেরিয়ে আসতে সাহস করেন না উনাদের নিজেদের টাকা দিয়ে দিয়ে উনাদের পাশে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে দাড়িয়ে ঔষধ, বাজার করে দেয়ার ব্যবস্থা করতে হবে,হট লাইন চালু করতে হবে,পাশাপাশি নিজ নিজ এলাকায় বেশকিছু ডেডিকেটেড স্বেচ্ছাসেবক /স্বেচ্ছাসেবী স্থানীয় সংগঠন আছে তাদের সাথে যুথবদ্ধ হয়ে তাদেরও কাজে লাগানো যেতে পারে। দেখা যায় ঐসব স্বেচ্ছাসেবকদের আর্থিক সামর্থ্য কম,লজিস্টিক সাপোর্ট নাই কিন্ত ব্যাপক প্রাণশক্তি তাদের সাপোর্ট দিয়ে কাজে লাগাতে হবে। এই করোনা ক্রাইসিস কিন্তু দীর্ঘ মেয়াদি ও মারাত্মক হতে পারে।
খাদ্য সংকটও প্রকট হবে তাই এই মুহূর্তে হুলস্থুল করে সামনে যাকে পাই তাকে দিবো এই নীতিতে যাওয়া যাবেনা, সার্ভিস করতে হবে এই জন্য সার্ভিস করছি এই চিন্তা হতে বেড়িয়ে আসতে হবে নইলে সমূহ বিপদ।এতে নিজেদের মধ্যে হতাশা তৈরি হবে,সেবার আনন্দ আর তৃপ্তি পাওয়া যাবেনা ফলে আগ্রহ নষ্ট হবে। ভালো করে খেয়াল রাখতে হবে, কেউ কেউ দুঃস্থ হিসেবে ত্রাণ সংগ্রহ করে জমা করছে আর যৌক্তিক অনেকেই পাচ্ছে না।
দুর্যোগকালীন সহায়তা দেয়ার সময় খেয়াল রাখতে আপনার একদম পাশের বেসরকারি স্কুল এর পিয়ন,শিক্ষক রিটায়ার্ড শিক্ষক-কর্মচারী যিনি পেনশন উঠিয়ে আনলেই বাজার করা সম্ভব, ব্যাংকে টাকা তুলতে যেতে না পারা সীমিত আয়ের মানুষ, মিডিয়া কর্মী, সংস্কৃতি কর্মী,পত্রিকার স্টাফ,বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে মাস্টাররোলে কাজ করা দৈনিক বেতনের কর্মী,বিনাবেতনে প্রতিষ্ঠান হতে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠিয়ে দেয়া কর্মী এমনকি আপনার পাশের সেলুনের কর্মী,জুতা সেলাইওয়ালা, ছোট ছোট দোকানের কর্মচারী, প্রেসের কর্মচারী,বাইন্ডিং কর্মচারী, ফেরিওয়ালা,যারা মুখ ফুটে বলতে পারছে না কিন্তু তাদের পাশে দাড়ানো খুবই দরকার। নিজেদের প্রাথমিক বরাদ্দ শেষ হয়ে গেলে পারলে সরকারি-বেসরকারি সাহায্য ম্যানেজ করে দিতে হবে। নিজেদের সংগঠনের নাম ও মোবাইল নাম্বার দিয়ে রাখতে হবে উনারা যেনো সামনাসামনি না বলতে পারলেও ফোনে হেল্প চাইতে পারে।
তবে প্রতারক ও এডিক্টেট মানুষ থেকে সতর্ক থাকতে হবে, তারা যেনো আমাদের সেবা স্পৃহা নষ্ট না করে দেয়। বিভ্রান্তিতে পড়া যাবে না।মহানবী( সা.) সেবা- সহযোগিতা ও ভালো কাজ প্রতিযোগিতার ভিত্তিতে করার জন্য উৎসাহ দিয়েছেন। সবসময় গ্রহীতার ছবি উঠানো যায়না এবং ঠিকও না কিন্তু আপনি যেসব পণ্য একত্রিত করে রেডি করছেন ব্যানারসহ সেসব পণ্যের ও নিজেদের গ্রুপ ছবিটা অন্যদের উৎসাহিত করবে, নিজেদের সংগঠনকে পরিচিত ও গ্রহণযোগ্য করে তোলার পাশাপাশি ক্লাব রিপোর্টকে সমৃদ্ধ ও প্রশ্নহীন করবে।এসব সাহায্য -সহযোগিতায় যদি কারো কন্ট্রিবিউশান থাকে তা অবশ্যই প্রকাশ করবেন। আর যারা নিজেরা সাহায্য সহযোগিতা করেনা, প্রপাগান্ডা,ফেৎনা ফ্যাসাদ সৃষ্টি করে তাদের থেকে দূরে থাকতে হবে।
দুঃখজনক হলেও সত্য ভালো করে খেয়াল করলে দেখা যায়,আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা নিজেরা খরচ করেনা বা শারীরিক শ্রমও দেয় না কিন্তু ফটোসেশান এর জন্য দাঁড়িয়ে যায় তাদেরকে কোন অবস্থায়ই এলাও করবেননা ; তিনি যে-ই হোকনা কেন, তিনি/উনারা সবসময়ই নির্লজ্জ হতে পারলে আপনি/আপনারা কেন সংঠনের স্বার্থে দৃঢ় হতে পারবেন না। ক্রিয়েটিভ মানুষ নেগেটিভ হলে সবাই দূরে থাকবেন এবং রাখবেন;আল্লাহ পাক স্বয়ং কৃপণ ও নেতিবাচক -পরশ্রীকাতর,নিন্দুক অপছন্দ করেন, সেখানে আল্লাহর বান্দা হিসেবে পছন্দ করে গুণাহ করার দরকার নাই। সবশেষে খেয়াল রাখবেন করোনা ভাইরাস মারাত্মক ও স্পর্শ কাতর রোগ,আমাদের দেশে নিরবে নিভৃতে ব্যাপক ছড়িয়ে পড়েছে, এমনকি আমরা অনেকে আক্রান্ত হয়ে সুস্থ হয়ে উঠেছি, অনেকেই বাহকও হতে পারি তাই খেয়াল করে সতর্ক, প্রতিরোধ ব্যবস্থা ও নিরাপদ দুরত্ব রাখতে হবে যাতে গ্রহীতা হতে আমার না ছড়ায় আবার ত্রাণ দিতে গিয়ে তার বাড়িতে উল্টো বাড়তি মরণ উপহার করোনা ভাইরাস না দিয়ে আসি। আপনাদের কাছে অনেক চমৎকার আইডিয়া আছে, দ্বিধাহীন চিত্তে আপনাদের আইডিয়া ও পরামর্শ আমরা জাতীয় বোর্ড আশা করছি যাতে সীমিত সামর্থের মাঝেও এপেক্স বাংলাদেশ সেই মতে এগিয়ে যেতে পারে,উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারে।
পজিটিভ পরামর্শগুলো আমাদের ম্যাসেঞ্জারে দেন, গ্রুপ ম্যাসেঞ্জারে আলোচনা/ সমালোচনা করুন; কিন্তু ফেইসবুকে ওপেন/পাবলিকলি দেয়া কোনো মতেই উচিত না, সেখানে সবারই অন্য ঘরানার বন্ধুরা আছে যারা এপেক্স সম্পর্কে, আমাদের সম্পর্কে বিভ্রান্ত হবেন, আমাদের চিন্তা -চেতনা, আদর্শ, রুচি ও সংগঠন সম্পর্কে খুবই বাজে ধারণা সৃষ্টি হলে নতুন সদস্য প্রাপ্তিতে খুবই সমস্যা হবে, সংগঠন ক্ষতিগ্রস্থ হবে।আল্লাহ সবাইকে সেবা করার তৌফিক দেন।আমিন।
বিনীত
এপেক্সিয়ান নিজাম উদ্দিন পিন্টু
জাতীয় সভাপতি
এপেক্স বাংলাদেশ
( আন্তর্জাতিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন)
করোনা ভাইরাস সচেতনতায় লিফলেট, মাস্ক, গ্লাভস এবং বিভিন্ন উপকরণ বিতরণ
আর্ন্তজাতিক সেবামূলক সংগঠন এপেক্স বাংলাদেশ জেলা-১ ও ২ কর্তৃক করোনা ভাইরাস সচেতনতায় লিফলেট, মাস্ক, গ্লাভস এবং বিভিন্ন উপকরণ বিতরণ করছেন জেলা-১ ও ২ এর এপেক্স নেতৃবৃন্দ …….
জেলা-৩ এর ১০০টি পরিবারের জন্য এক মাসের খাদ্য সামগ্রী বিতরণ
জেলা ৩ এর গভর্ণর এপে. মো: বেলাল হোসেন এর উদ্যোগে এপেক্স বাংলাদেশ জেলা ৩ এর পক্ষে ২৫ মার্চ ২০২০খ্রি. ১০০টি পরিবারের মধ্যে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। যে তালিকা করা হয়েছিল তার বাহিরে অনেকে এসে না পাওয়ায় মন খারাপ করে একটি অনিশ্চয়তা নিয়ে ফিরে গেছে জানালেন জেলা ৩ এর গভর্ণর এপে. মো: বেলাল হোসেন। তাই তাদের জন্য আবার প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে। আজকে ২৬/০৩/২০২০ আরো ৫০টি হতদরিদ্র পরিবারের জন্য এক মাসের খাদ্য সামগ্রী বিতরণ কর্মসূচী সফলভাবে সমাপ্ত করেছে। ফিরে যাওয়া সহ আরো কিছু পরিবারের মধ্যে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়। সকল ক্লাব ও ব্যাক্তি পর্যায়ে এগিয়ে আসার উদাত্ত আহবান জানানো হয় এপেক্স বাংলাদেশের জাতীয় সভাপতি এপে. নিজাম উদ্দিন পিন্টু। এপেক্স বাংলাদেশের ১৪০টির অধিক ক্লাব এই সেবায় অংশ গ্রহনের জন্য তিনি সকলকে অবহিত করে চলেছেন।
জাতীয় বোর্ড, এপেক্স বাংলাদেশ
এপেক্স কী এবং কেন?
প্রফেসর মোঃ কুদরত-ই খুদা
লাইফ গভর্ণর ও অতীত জাতীয় সভাপতি
অন্ন, বস্ত্র, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বাসস্থান-মানুষের রয়েছে এ পাঁচটি মৌলিক চাহিদা পূরণের প্রাথমিক দায়িত্ব সরকারের উন্নয়নশীল দেশ বিশেষ করে তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোতে সরকারের পক্ষে এ দায়িত্ব সম্পূর্ণরুপে পালন করা সম্ভব নয় বিধায় সে সকল দেশে বিদেশী সাহায্যে অনেক এন.জি.ও কাজ করছে। বাংলাদেশেও এ ব্যাপারে পিছিয়ে নেই। স্বধীনতার পর থেকে বহু এন.জি.ও বাংলাদেশে আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করে আসছে। পাশাপাশি কিছু স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন নিজস্ব অর্থায়নে আর্তমানবতার সেবায় নিয়োজিত রয়েছে। তার মধ্যে এপেক্স ক্লাব, লায়ন্স ক্লাব ও রোটারী ক্লাব অন্যতম।
১৯৩০ সালে অস্ট্রেলিয়ার জিলং শহরে তিনজন মহা মনীষী ইঞ্জিনিয়ার লংহাম প্রাউড, ইউইন লেয়ার্ড ও জন বুচান প্রথম মহাযুদ্ধের অর্থেনৈতিক মন্দা কাটিয়ে উঠতে বন্ধুত্বের মাধ্যমে জীবিকা অর্জনের লক্ষে যে দুঃখী মানুষের সহায্যার্থে উজ্জ্বল নক্ষত্র হয়ে বিশ্বজুড়ে সেবার আলো বিকীরণ করেছে। বাংলাদেশে এর ঢেউ লেগেছে ১৯৬১ সনে “এপেক্স ক্লাব অব ঢাকা” গঠনের মাধ্যমে। Details
নিয়মিত কাগুজে প্রকাশনা : এপেক্স বার্তা
মীট দ্যা প্রেসিডেন্ট- অনুষ্ঠানের আয়োজন
এপেক্স বাংলাদেশ কর্তৃক আয়োজিত জাতীয় সভাপতি এর সভাপতিতে এপেক্স বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট মীট প্রোগ্রাম ৫ এপ্রিল ২০১৯ শুক্রবার সকাল ১০ টায় যুব মহিলা অধিদপ্তর কনফারেন্স কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে এপেক্স বাংলাদেশের ক্লাব সমূহের সভাপতিগন উপস্থিত ছিলেন এবং কর্মবছরটি কিভাবে পরিচালনা করছেন এবং থিম কিভাবে বাস্তবায়ন করবেন যে বিষয়ে সভাপতিগণ মতামত প্রদান করেন। উক্ত অনুষ্ঠানে ক্লাবগুলোর কার্যক্রম গতিশীল এবং কর্মপন্থা নির্ণয়ে জাতীয় অতীত সভাপতি এপে. শাতিল, এপে. হাসান ফেরদৌস জুয়েল, এপে. সৈয়দ নূরুর রহমান, এপে. খুরশীদ উল-আলম অরুন ক্লাব সভাপতিদের বিভিন্ন বিষয়ে মতামত প্রদান করেন। অনুষ্ঠানে এপেক্স বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন এর সভাপতি এপে. মফিজ উদ্দিন কামাল বিশেষ অতিথির পদ অলংকৃত করেন।
এপেক্স বাংলাদেশ ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে খাদ্য সামগ্রী বিতরন
বৃহস্পতিবার, 2 এপ্রিল বেলা ১১.০০ টায় মৌচাক এলাকায় কম ভাগ্যবানদের মাঝে এপেক্স বাংলাদেশ ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে খাদ্য সামগ্রী বিতরন করা হবে । ফাউন্ডেশনের যে সকল সদস্য মৌচাক/মালিবাগে অবস্থান করছেন তাদেরকে ০১৬৮৪০১৬১৫৬ নাম্বারে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। ধন্যবাদ। মো:আসলাম হোসেন, জেনারেল সেক্রেটারি এপেক্স বাংলাদেশে ফাউন্ডেশন।
Logo
এপেক্স বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন এর ৩৭ তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত
এপেক্স ক্লাব অব বাংলাদেশ এর সহযোগী সংগঠন এপেক্স বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন সম্প্রতি ২৯ মার্চ শুক্রবার হোটেল এশিয়া এন্ড রির্সোটস, ঢাকায় ৩৭তম বার্ষিক সাধারণ সভা বা সম্মেলনের আয়োজন করে। এপেক্স ফাউন্ডেশনের ২০১৭-২০১৮ বর্ষের চেয়ারম্যান মোশারফ হোসেন মিশুর সভাপতিত্বে সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন ভাষা সৈনিক ড.জসীম উদ্দিন আহমেদ ও বিশেষ অতিথি ছিলেন এপেক্স বাংলাদেশ এর জাতীয় সভাপতি এপে. এম এ কাইয়ুম চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়াও সম্মেলনে ফাউন্ডেশনের অতীত চেয়ারম্যানবৃন্দ, এপেক্স বাংলাদেশের লাইফ গভর্নরবৃন্দ ও জাতীয় বোর্ডের সদস্যবৃন্দসহ প্রায় ১৩০ জন আজীবন সদস্য ও অতিথি উপস্থিত ছিলেন।
এবারের সম্মেলনে এপেক্স ফাউন্ডেশনের ২০১৯-২০২০ বর্ষের জন্য নতুন কার্যকরি পরিষদ নির্বাচিত হয় । গত বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান মো.মফিজ উদিন কামাল (লাইফ গভর্নর অতীত জাতীয় সভাপতি) যথারীতি ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হন । ফাউন্ডেশন এর ২০১৯-২০২০ বর্ষের ভাইস চেয়ারম্যান পদে লাইফ গভর্নর শাহ আলম নিপু নির্বাচিত হন । ফাউন্ডেশনের অন্যান্য পদাধীকারী কর্মকর্তা হিসাবে পিএনপি মো. আসলাম হোসেন (জেনারেল সেক্রেটারি), পিএনপি মো. জসিম উদ্দিন, (ডাইরেক্টর- ফাইন্যান্স), সন্তোস চন্দ্র নাথ (ডাইরেক্টর সার্ভিস), পিএনপি হাসান ফেরদৌস জুয়েল (ডাইরেক্টর-মেম্বারশীপ ফান্ড রাইজিং) ও মো. হান্নান খান হেলিম (ডাইরেক্টর- পাবলিক রিলেশন) হিসাবে নির্বাচিত হন। এ ছাড়া আরো ১২ জন আজীবন সদস্য ম্যানেজমেন্ট বোর্ড সদস্য হিসাবে নির্বাচিত হয়েছেন ।
এপেক্স বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন নব নির্বাচিত ম্যানেজমেন্ট বোর্ডের চেয়ারম্যান মো.মফিজ উদ্দিন কামাল তাঁর শুভেচ্ছা বক্তব্যে বলেন, আগামী দিনগুলোতে এপেক্স ক্লাবস অব বাংলাদেশ ও এপেক্স ফাউন্ডেশন মিলেমিশে কাজ করবে এবং এপেক্সের আদর্শকে আরো সামনে এগিয়ে নিয়ে যাবে।